সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩০ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক: করোনার দক্ষিণ আফ্রিকান ভেরিয়েন্ট ওমিক্রন একটু একটু করে ডেল্টার জায়গা দখল করছে। একই সঙ্গে ওমিক্রনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন ঘটেছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
রবিবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুরে কভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।
তিনি বলেন, গত তিন-চার মাসের তুলনায় হাসপাতালে করোনা রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে।
তাদের মধ্যে কেউ কেউ ভর্তি হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে নিজেদের মতো চললে ক্রমাগত করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়বে এবং তা হাসপাতালের শয্যা সংখ্যার ওপর চাপ বাড়াবে।
নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘এখন সিজনাল যে ফ্লু হচ্ছে তার সঙ্গে ওমিক্রনের মিল রয়েছে। ওমিক্রনের যে উপসর্গগুলো আছে, শতকরা ৭৩ শতাংশ মানুষের নাক দিয়ে পানি ঝরছে। ৬৮ শতাংশ মানুষের মাথা ব্যথা করছে। ৬৪ শতাংশ রোগী অবসন্ন-ক্লান্তি অনুভব করছে। ৭ শতাংশ রোগী হাঁচি দিচ্ছে। গলা ব্যথা হচ্ছে ৭ শতাংশ রোগীর। ৪০ শতাংশ রোগীর কাশি হচ্ছে। এই বিষয়গুলো আমাদের মাথায় রাখতে হবে। ‘
ডিসেম্বরের শেষ থেকে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। ২২ জানুয়ারি এসে শনাক্তের হার ২৮ শতাংশের বেশি হয়েছে। সপ্তাহের শুরুতে (১৬ জানুয়ারি) যেটা ছিল ১৭.৮২ শতাংশ।